সহজ উঠোন

রেজিস্টার / লগইন করুন।

সব কিছু পড়তে, দেখতে অথবা শুনতে লগইন করুন।

Sahaj Uthon
103.চায়ের নিলাম ব্যবস্থার বিধি সরলীকরণ হোক/গৌতম চক্রবর্তী

103.চায়ের নিলাম ব্যবস্থার বিধি সরলীকরণ হোক/গৌতম চক্রবর্তী

102.এখনো মনে দোলা দেয় চা বলয়ের ফুটবল খেলা/গৌতম চক্রবর্তী

102.এখনো মনে দোলা দেয় চা বলয়ের ফুটবল খেলা/গৌতম চক্রবর্তী

101.বাগিচার প্রান্তিক জনপদগুলির সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চা/গৌতম চক্রবর্তী

101.বাগিচার প্রান্তিক জনপদগুলির সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চা/গৌতম চক্রবর্তী

100.আদিবাসী জনজীবনের সংস্কৃতিচর্চা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

100.আদিবাসী জনজীবনের সংস্কৃতিচর্চা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

99.আদিবাসী জনজীবনের সংস্কৃতি চর্চা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

99.আদিবাসী জনজীবনের সংস্কৃতি চর্চা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

98.চা বাগিচাতে গ্রুপ হাসপাতাল একান্তই জরুরি/গৌতম চক্রবর্তী

98.চা বাগিচাতে গ্রুপ হাসপাতাল একান্তই জরুরি/গৌতম চক্রবর্তী

97.উত্তরের বাগিচাগুলিতে বিকল্প জ্বালানির স্বপ্ন দেখুক চা শিল্প /গৌতম চক্রবর্তী

97.উত্তরের বাগিচাগুলিতে বিকল্প জ্বালানির স্বপ্ন দেখুক চা শিল্প /গৌতম চক্রবর্তী

96.সমঝোতার শর্তে বোনাস চুক্তি চা বাগিচার চিরায়ত খেলা/গৌতম চক্রবর্তী

96.সমঝোতার শর্তে বোনাস চুক্তি চা বাগিচার চিরায়ত খেলা/গৌতম চক্রবর্তী

95.করম পরবের আঙিনায়/গৌতম চক্রবর্তী

95.করম পরবের আঙিনায়/গৌতম চক্রবর্তী

94.জাস্টিসের দাবিতে উত্তরের বাগিচাতেও চলছে লড়াই/গৌতম চক্রবর্তী

94.জাস্টিসের দাবিতে উত্তরের বাগিচাতেও চলছে লড়াই/গৌতম চক্রবর্তী

93.জাস্টিসের দাবিতে উত্তরের বাগিচাতেও চলছে লড়াই/গৌতম চক্রবর্তী

93.জাস্টিসের দাবিতে উত্তরের বাগিচাতেও চলছে লড়াই/গৌতম চক্রবর্তী

92.করোনাকালের লকডাউনে ডুয়ার্সের চা বাগিচা-২/গৌতম চক্রবর্তী

92.করোনাকালের লকডাউনে ডুয়ার্সের চা বাগিচা-২/গৌতম চক্রবর্তী

91.করোনাকালের লকডাউনে ডুয়ার্সের চা বাগিচা-১/গৌতম চক্রবর্তী

91.করোনাকালের লকডাউনে ডুয়ার্সের চা বাগিচা-১/গৌতম চক্রবর্তী

90.বাগিচার ডিজিট্যাল ব্যাঙ্কিং - ফিরে দেখা  ( তৃতীয় পর্ব/গৌতম চক্রবর্তী

90.বাগিচার ডিজিট্যাল ব্যাঙ্কিং - ফিরে দেখা ( তৃতীয় পর্ব/গৌতম চক্রবর্তী

89. বাগিচার ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ফিরে দেখা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

89. বাগিচার ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ফিরে দেখা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

88.চা বাগিচার ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং - ফিরে দেখা  (প্রথম পর্ব) /গৌতম চক্রবর্তী

88.চা বাগিচার ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং - ফিরে দেখা (প্রথম পর্ব) /গৌতম চক্রবর্তী

87.দেবপাড়া টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

87.দেবপাড়া টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

86.বিন্নাগুড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

86.বিন্নাগুড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

85.লখীপাড়া টি গার্ডেন (দ্বিতীয় পর্ব) /গৌতম চক্রবর্তী

85.লখীপাড়া টি গার্ডেন (দ্বিতীয় পর্ব) /গৌতম চক্রবর্তী

84.লখীপাড়া চা বাগিচা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

84.লখীপাড়া চা বাগিচা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

83.ইকো পর্যটনের সন্ধানে রামশাই টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

83.ইকো পর্যটনের সন্ধানে রামশাই টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

82.ইকো পর্যটনের সন্ধানে রামশাই টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

82.ইকো পর্যটনের সন্ধানে রামশাই টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

81.তরাই ও ডুয়ার্সে চা পর্যটন বিকশিত হোক/গৌতম চক্রবর্তী

81.তরাই ও ডুয়ার্সে চা পর্যটন বিকশিত হোক/গৌতম চক্রবর্তী

80.ভূমি আইন মেনেই চা শ্রমিকদের পাট্টা প্রদান হোক (তৃতীয় তথা শেষ পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

80.ভূমি আইন মেনেই চা শ্রমিকদের পাট্টা প্রদান হোক (তৃতীয় তথা শেষ পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

79.উত্তরের বাগিচায় পাট্টা এবং চা সুন্দরী প্রকল্প রূপায়নে যথাযথ বিধি  মানা প্রয়োজন/গৌতম চক্রবর্তী

79.উত্তরের বাগিচায় পাট্টা এবং চা সুন্দরী প্রকল্প রূপায়নে যথাযথ বিধি মানা প্রয়োজন/গৌতম চক্রবর্তী

78.স্টাফ ও সাব-স্টাফদের বেতন জট আজও কাটল না-২/গৌতম চক্রবর্তী

78.স্টাফ ও সাব-স্টাফদের বেতন জট আজও কাটল না-২/গৌতম চক্রবর্তী

77.স্টাফ ও সাব-স্টাফদের বেতন জট আজও কাটল না/গৌতম চক্রবর্তী

77.স্টাফ ও সাব-স্টাফদের বেতন জট আজও কাটল না/গৌতম চক্রবর্তী

76.চা বাগিচা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

76.চা বাগিচা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

75.তোতাপাড়া চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

75.তোতাপাড়া চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

74.হলদিবাড়ি  টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

74.হলদিবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

73.তোতাপাড়া টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

73.তোতাপাড়া টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

72.কারবালা টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

72.কারবালা টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

71.আমবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

71.আমবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

70.কাঁঠালগুড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

70.কাঁঠালগুড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

69.মোগলকাটা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

69.মোগলকাটা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

68.রিয়াবাড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

68.রিয়াবাড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

67.নিউ ডুয়ার্স চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

67.নিউ ডুয়ার্স চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

66.পলাশবাড়ি টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

66.পলাশবাড়ি টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

65.চুনাভাটি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

65.চুনাভাটি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

64.চামুর্চি চা বাগিচা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

64.চামুর্চি চা বাগিচা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

63.বানারহাট চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

63.বানারহাট চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

62.বানারহাট চা বাগিচা ( প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

62.বানারহাট চা বাগিচা ( প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

61.গ্রাসমোড় চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

61.গ্রাসমোড় চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

60.চ্যাংমারী চা বাগান (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

60.চ্যাংমারী চা বাগান (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

59.চ্যাংমারী চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

59.চ্যাংমারী চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

58.ধরণীপুর সুরেন্দ্রনগর (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

58.ধরণীপুর সুরেন্দ্রনগর (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

57.করম পরবের আঙিনায়/গৌতম চক্রবর্তী

57.করম পরবের আঙিনায়/গৌতম চক্রবর্তী

56.ডায়না টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

56.ডায়না টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

55.রেডব্যাঙ্ক চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

55.রেডব্যাঙ্ক চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

54.রেডব্যাংক টি গার্ডেন (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

54.রেডব্যাংক টি গার্ডেন (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

53.ক্যারন টি গার্ডেন ( দ্বিতীয় পর্ব )/গৌতম চক্রবর্তী

53.ক্যারন টি গার্ডেন ( দ্বিতীয় পর্ব )/গৌতম চক্রবর্তী

52.ক্যারণ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

52.ক্যারণ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

51.লুকসান টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

51.লুকসান টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

50.গ্রাসমোড় চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

50.গ্রাসমোড় চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

49.ঘাটিয়া টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

49.ঘাটিয়া টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

48.হোপ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

48.হোপ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

47.হোপ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

47.হোপ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

46.হিলা টি এস্টেট (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

46.হিলা টি এস্টেট (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

45.হিলা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

45.হিলা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

44.কুর্তি চা বাগিচা : সবুজের গালিচায় গেরুয়ার রং/গৌতম চক্রবর্তী

44.কুর্তি চা বাগিচা : সবুজের গালিচায় গেরুয়ার রং/গৌতম চক্রবর্তী

43.সাইলি টি গার্ডেন (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

43.সাইলি টি গার্ডেন (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

42.নয়া সাইলি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

42.নয়া সাইলি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

41.কুর্তি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

41.কুর্তি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

40.ভগতপুর চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

40.ভগতপুর চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

39.নাগরাকাটা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

39.নাগরাকাটা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

38.বামনডাঙ্গা তন্ডু চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

38.বামনডাঙ্গা তন্ডু চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

37.বাতাবাড়ি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

37.বাতাবাড়ি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

36.বড়দীঘি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

36.বড়দীঘি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

35.কিলকট এবং নাগেশ্বরী টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

35.কিলকট এবং নাগেশ্বরী টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

34.চালসা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

34.চালসা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

33.সামসিং চা বাগান ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

33.সামসিং চা বাগান ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

32.সামসিং চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

32.সামসিং চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

31.ইনডং চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

31.ইনডং চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

30.চালৌনি চা বাগান /গৌতম চক্রবর্তী

30.চালৌনি চা বাগান /গৌতম চক্রবর্তী

29.মেটেলি টি গার্ডেন

29.মেটেলি টি গার্ডেন

28.আইভিল চা বাগান

28.আইভিল চা বাগান

27.এঙ্গো চা বাগিচা

27.এঙ্গো চা বাগিচা

26.নেপুচাপুর চা বাগান

26.নেপুচাপুর চা বাগান

25.জুরান্তী চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

25.জুরান্তী চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

24.সোনগাছি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

24.সোনগাছি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

23.রাজা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

23.রাজা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

22.তুনবাড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

22.তুনবাড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

21.রাঙামাটি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

21.রাঙামাটি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

20.মীনগ্লাস চা বাগিচা-১/গৌতম চক্রবর্তী

20.মীনগ্লাস চা বাগিচা-১/গৌতম চক্রবর্তী

19.সোনালি চা বাগিচা /গৌতম চক্রবর্তী

19.সোনালি চা বাগিচা /গৌতম চক্রবর্তী

18.পাহাড়ের প্রান্তদেশে সবুজ গালিচায় ঘেরা এলেনবাড়ি/গৌতম চক্রবর্তী

18.পাহাড়ের প্রান্তদেশে সবুজ গালিচায় ঘেরা এলেনবাড়ি/গৌতম চক্রবর্তী

17.নেওড়ানদী চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

17.নেওড়ানদী চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

16.নিদামঝোরা টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

16.নিদামঝোরা টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

15.সাইলি চা বাগিচার সবুজ সমুদ্রে/গৌতম চক্রবর্তী

15.সাইলি চা বাগিচার সবুজ সমুদ্রে/গৌতম চক্রবর্তী

14.ডেঙ্গুয়াঝাড় চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

14.ডেঙ্গুয়াঝাড় চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

13.কুমলাই চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

13.কুমলাই চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

12.শতবর্ষ অতিক্রান্ত  ওয়াশাবাড়ি চা-বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

12.শতবর্ষ অতিক্রান্ত ওয়াশাবাড়ি চা-বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

11.আনন্দপুর চা-বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

11.আনন্দপুর চা-বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

10.বেতগুড়ি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

10.বেতগুড়ি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

9.রাণীচেরা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

9.রাণীচেরা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

8.রায়পুর চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

8.রায়পুর চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

7.করলাভ্যালি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

7.করলাভ্যালি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

6.মানাবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

6.মানাবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

5.পাথরঝোরা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

5.পাথরঝোরা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

4.গুডরিকসের লিজ রিভার চা বাগানে/গৌতম চক্রবর্তী

4.গুডরিকসের লিজ রিভার চা বাগানে/গৌতম চক্রবর্তী

3.রেডব্যাঙ্ক চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

3.রেডব্যাঙ্ক চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

2.সরস্বতীপুর চা বাগান-২/গৌতম চক্রবর্তী

2.সরস্বতীপুর চা বাগান-২/গৌতম চক্রবর্তী

1.সরস্বতীপুর চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

1.সরস্বতীপুর চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

22-April,2024 - Monday ✍️ By- গৌতম চক্রবর্তী 383

উত্তরের বাগিচায় পাট্টা এবং চা সুন্দরী প্রকল্প রূপায়নে যথাযথ বিধি মানা প্রয়োজন/গৌতম চক্রবর্তী

উত্তরের বাগিচায় পাট্টা এবং চা সুন্দরী প্রকল্প রূপায়নে যথাযথ বিধি  মানা প্রয়োজন
গৌতম চক্রবর্তী

গত সপ্তাহে তথ্য সংগ্রহ করতে যেতে পারি নি বলে লেখা দিতে পারি নি। একটা বিষয় লক্ষ্য করেছি বাবুদের মজুরি বিষয়ক এই ধরনের সেনসিটিভ লেখা অনেক পাঠকই পড়েন নি, মন্তব্য তো দূরের কথা। পড়লেও লেখকের কাছে তার প্রকাশ ঘটেনি। খুব মজা লাগে মানুষ এখন অতি সাবধানী। ‘ধরি মাছ না ছুই পানির মতো’ সব কিছুতেই মানুষ এখন সাবধানী প্রতিক্রিয়া দেন। গল্প বা কবিতায় প্রতিক্রিয়া দেওয়া অত্যন্ত সহজ। আমি না পড়েই এমন একটা মন ভুলানো মন্তব্য করে দেব যে আপনি মোহিত হয়ে যাবেন। কিন্তু তথ্যভিত্তিক লেখাতে মন্তব্য করা খুবই কঠিন। হয়তো সেই কারনেই আমার এই খেদোক্তি। মাঝেমাঝে মনে হয় কার জন্য লিখছি বা কাদের জন্য ভাবছি। শিক্ষিত বাঙালি বুদ্ধিজীবী সমাজ সত্যিই ‘সুশীল সমাজ’। অতএব তারা ঠান্ডাঘরের ড্রইংরুমে সতর্ক প্রতিক্রিয়া দিন। তাতে এই অধমের কিছু যাবে আসবে না। শ্রমিকেরা ২৫০ মজুরিই পাক, আর ন্যুনতম মজুরিই পাক, তাতে শিক্ষিত সমাজের কি আসে যায়? ও তো শ্রমিকদের রুজি রোজগারের গল্প। ওটা শ্রমিকদেরই থাক না কেন, আমরা তো মশল্লা টি, লেমন টি, লিকার টি, দার্জিলিং টি, হাল ফ্যাশানের চিনি ছাড়া লাল চা এমন কি বিয়ার টি এর চুমুকে মোহিত হয়ে চায়ের কাপে তুফান তুলছি। তাই চা নিয়ে এই প্রায় দুই হাজার শব্দের অ্যান্টেনার ওপর দিয়ে বের হয়ে যাওয়া কঠিন কঠিন লেখাগুলো পড়ার সময় কোথা বাপু? কতো টোটকা খবর চারিদিকে, ‘ঘন্টাখানেক’ বিনোদনের সঙ্গে দুই তিনকাপ চা আর ভ্যালুলেস গসিপিং এ দিব্য মাতোয়ারা থাকা যায়। এতো এতো সময় কোথা বাপু সবুজ গালিচার দুঃখ কষ্টের ভাগীদার হওয়ার? তার চেয়ে চা বাগিচার কোলে ব্রিটিশ আমলের ম্যানেজারের বাংলোতে কিভাবে কম খরচে রাত্রিযাপন করা যায়, বা হোম স্টেতে থাকা যায় সেই বিষয়ক লেখা পেলে তাড়িয়ে তাড়িয়ে পড়া যায় কোন একদিন ঢু মারার সুখস্বপ্নে। কথাগুলো আমার ব্যাক্তিগত উপলব্ধি এবং বিভিন্ন গুণমুগ্ধ পাঠকের সঙ্গে দীর্ঘ আলাপচারিতা এবং খোলামেলা মত প্রকাশের অভিব্যাক্তি। লেখা শুরুর আগে কথাগুলো এইজন্যই বলে নিলাম আজকের লেখাতে উঠে আসবে এই মুহুর্তে চা বাগানের সবচেয়ে বিতর্কিত দুটি সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্প চা শ্রমিকদের যা জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার জেলার চা বাগিচার দুটি লোকসভা নির্বাচনের যুযুধান প্রার্থীদের ভোটভাগ্যকে প্রভাবিত করবে। 

ভণিতা না করে শুরু করা যাক। রাজ্যে তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পরেও চা বলয় বামেদের শক্ত ঘাঁটি ছিল। চা বলয় দখল করতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ডুয়ার্সে এসে বারবার চা শ্রমিকদের জমির পাট্টা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন। সে প্রক্রিয়া সরকার শুরু করলেও আইনি নানা জটিলতায় গতি শ্লথ হয়ে যায়। যদিও চা বলয়ের রাজনৈতিক মালিকানা বাম থেকে তৃণমূলের দখলে যায়। তারপরে ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটের ফল জানিয়ে দেয় সবুজ ফিকে হয়ে চা বলয়ে গেরুয়া রং ধরেছে। ২০১১-এর পর থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সবুজ গালিচায় ছিল শুধুই বঞ্চনা। ২০১৯ এর লোকসভা ভোটে হারের পরে তৃণমূল বোঝে চা শ্রমিকদের জন্য কিছু না করলে তারা হারতেই থাকবে। চা বাগানের জেলায় ‘ফসল’ ফলাতে একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। চা বাগানে পাট্টা দেওয়া হবে বলে বেশ কয়েক বছর ধরেই রাজ্য সরকার ঘোষণা করে আসছিল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেও একাধিকবার উত্তরবঙ্গ সফরে এসে পাট্টা দেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে রাজ্য সরকার মন্ত্রিসভায় উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে চা শ্রমিকদের পাট্টা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রত্যেক জেলার জেলাশাসককে সমীক্ষার জন্য বলা হয়। নির্দেশিকায় জেলাশাসকদের বিস্তারিত সমীক্ষা করে এগনোর কথা ছিল। বাগানের খালি বা অব্যবহৃত জমি সমীক্ষা করে তার লিজ় ফেরত নিয়ে পাট্টা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। পরিবারের প্রধান মহিলা সদস্যের নামে এবং তা সম্ভব না হলে পুরুষ ও মহিলা যৌথ নামে পাট্টা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ৫ ডেসিমেল জমি পরিবারের মধ্যে হস্তান্তরযোগ্য হলেও বিক্রি বা অন্য কাউকে দেওয়া যাবে না বলে ঠিক হয়। বাগানে বাগানে সমীক্ষার কাজ শুরু হতেই সমস্যা দেখা দেয়। বিরোধীরা আশঙ্কা করেন, শ্রমিকদের নিজেদের জায়গা থেকে উচ্ছেদ করে অন্যত্র বসানো হবে। সকলকে ৫ ডেসিমেল জমি দেওয়া হলে যাঁদের বেশি জমি রয়েছে তাঁরাও সমস্যায় পড়বেন। বাগানে বাগানে বিজেপি, সিপিএমের মতো দল শ্রমিকদের জমি থেকে সরানোর আশঙ্কায় রাস্তায় নামে। 

চা শ্রমিকেরা বাগানের যে যেখানে রয়েছেন, সেখানেই জমির পাট্টা পাবেন, চা বাগানে পাট্টা দেওয়ার ঘোষণা গত পঞ্চায়েত ভোটের আগেই করেছিল রাজ্য সরকার। যদিও তা নিয়ে নানা বিভ্রান্তি-অনিশ্চয়তা ছিল। রাজ্যের ভূমি সংস্কার দফতরের তরফে আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, দার্জিলিং, কালিম্পং, জলপাইগুড়ি এবং উত্তর দিনাজপুরের জেলাশাসকদের লিখিত নির্দেশিকা জারি করা হয়। তাতে জেলাশাসকদের চা বাগানের অতিরিক্ত, অব্যবহৃত জমির পরিমাণ জানতে সমীক্ষা করতে বলা হয়। বাগানে উপভোক্তাদের তালিকা তৈরি করতেও বলা হয়। রাজ্যের তরফে নির্দেশিকায় চা বাগানের উদ্বৃত্ত জমিতে পাট্টার কথা বলা হয়। পরে অব্যবহৃত জমির কথাও বলা হয়। উত্তরবঙ্গের ছয় জেলার চা বাগানের শ্রমিকদের জমির বসতি পাট্টা দেওয়ার ঘোষণার সঙ্গে রাজনীতি যোগের অভিযোগ উঠতে শুরু করে। লোকসভা ভোট মাথায় রেখে উত্তরবঙ্গে চা বাগানের পাট্টার বিষয়টি সামনে আনা হচ্ছে বলে বিজেপি অভিযোগ জানায়। সমতলে শাসক তৃণমূল এবং পাহাড়ে প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার তরফে পাট্টা নিয়ে প্রচার শুরু হয়ে যায়। শাসক দলের দাবি ছিল চা বাগানের পাট্টা বা মজুরি বৃদ্ধি থেকে চা সুন্দরী, ক্রেশ, রেশন, স্বাস্থ্যের বন্দোবস্ত সবই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় করেছেন। নির্দেশিকায় জেলাশাসকদের বিস্তারিত সমীক্ষার কথা বলা হয়েছে। সেখানে বাগানের খালি বা অব্যবহৃত জমি সমীক্ষা করে তা লিজ় ফেরত নিয়ে পাট্টা দেওয়ার কথা বলা হয়ছে। পরিবারের প্রধান মহিলা সদস্যের নামে এবং তা সম্ভব না হলে পুরুষ ও মহিলা যুগ্ম নামে পাট্টা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। পাঁচ ডেসিমেল জমি পরিবারের মধ্যে হস্তান্তরযোগ্য হলে বিক্রি বা অন্য কাউকে দেওয়া যাবে না বলে ঠিক রয়েছে। প্রশাসনিক অফিসারেরা জানান বাগানে খালি জমি ‘প্ল্যান্টেশনের’ কথা বলে বাগান মালিকেরা কেউ একবারে দিতে না চাইলে সমস্যা তৈরি হতে পারে। সেখানে সরকারকেও আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে। শ্রমিকদের দাবি ছিল তাঁরা যেখানে বসবাস করেন সেই শ্রমিক লাইনে পাট্টা দিতে হবে। প্রশাসন সমীক্ষাও করে। কিন্তু তা নিয়ে মালিক সংগঠনের তরফে আপত্তি তোলা হয়। যে জমি বাগান কর্তৃপক্ষের লিজ়ে রয়েছে তাতে কী করে পাট্টা হবে তা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়। 

লোকসভা ভোটের আগে নির্বাচনী সভায় মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট করে দেন রাজ্যের চা-জমি নীতি। পঞ্চায়েত ভোটের আগে থেকেই প্রতীকী পাট্টা বিলি শুরু হয়। অর্থাৎ এতদিন চা বাগান লাগোয়া অথবা চা বাগানের উদ্বৃত্ত জমিতে পাট্টা দেওয়া হয়েছে। এ বার সরাসরি চা শ্রমিকেরা বংশপরম্পরায় শ্রমিক লাইনের যে জমিতে এবং যে বাড়িতে এতদিন ধরে বসবাস করছে সেখানকার জমিরই পাট্টা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য সরকার। জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার জেলায় শুরু হয় সেই সংক্রান্ত সমীক্ষা। জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন শ্রমিক সংগঠনগুলির সঙ্গে আলোচনা করে। শ্রমিক সংগঠনগুলিও কোনও আপত্তি করেনি। তবে চা বাগানের পরিচালকদের একাধিক সংগঠন এ নিয়ে আপত্তি এবং প্রশ্ন তোলে। যদিও সেই আপত্তি এবং প্রশ্ন সবটাই আলোচনার স্তরে রয়ে যায়। রাজ্য এ নিয়ে নির্দেশিকা জারি করে। চা বাগানের মালিক পক্ষ প্রশ্ন তোলে চা বাগিচা আইনে শ্রমিকদের আবাসন দেওয়ার কথা উল্লেখ রয়েছে। সে আবাসন চা বাগানের জমিতেই দিতে হয়। চা বাগানের জমি পাট্টা হিসেবে দেওয়া হলে সেই জমি শ্রমিকের নামে হয়ে যাবে। অর্থাৎ সেই জমি আর চা বাগানের থাকবে না। তখন চা বাগিচা আইন মেনে সেই জমিতে কী করে বাগান কর্তৃপক্ষ আবাসন তৈরি করবে এই প্রশ্ন তোলেন চা মালিকরা। সেক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় আইন সংশোধন করতে হবে বলে দাবি ছিল মালিকদের। কারণ শ্রমিকদের আবাসন না দিলে কেন্দ্রীয় আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠতে পারে মালিকদের বিরুদ্ধে। বাগান মালিকদের সংগঠনের এক প্রতিনিধির কাছ থেকে জানতে পারি শ্রমিকেরা যেখানে বসবাস করেন সে জমির পাট্টা দিতে গেলে একাধিক আইনের সমন্বয় করতে হবে। জেলা প্রশাসনের থেকে জানতে পেরেছিলাম সেই সময়ে সমীক্ষার কাজ চলছিল। ডুয়ার্সে অর্থাৎ জলপাইগুড়ি এবং আলিপুরদুয়ার মিলিয়ে অন্তত সাড়ে পাঁচ লক্ষ চা শ্রমিক রয়েছেন। জলপাইগুড়ির জেলাশাসক শ্যামা পারভিনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছিলাম চা শ্রমিকেরা যেখানে বসবাস করেন সেই জমিতে পাট্টা দেওয়ার বিষয়ে সমীক্ষা শুরু হয়েছে। সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে। জলপাইগুড়ি জেলা তৃণমূল সভাপতি মহুয়া গোপের কাছ থেকে জেনেছিলাম জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমীক্ষায় জেলা পরিষদও সহযোগিতা করছে।

চা বাগানে জমির পাট্টা দেওয়া নিয়ে প্রশাসনিক অবস্থান  জানলাম জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি ও ভূমি সংস্কার) প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্যের কাছ থেকে। তাঁর কাছ থেকে জানলাম সরকারি নির্দেশে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছে চা বাগানের অব্যবহৃত এবং বাড়তি জমিতে পাট্টা দেওয়া হবে। শ্রমিকদের আবাসন এলাকায় চা চাষ হয় না। তাই বাগানের অব্যবহৃত জমিতে পাট্টা দেওয়া হবেই। প্রায় সাড়ে তিন হাজার চা শ্রমিকের পাট্টা প্রস্তুত বলে প্রশাসনের দাবি ছিল এবং জেনেছিলাম শীঘ্রই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারি সভা থেকে সেই পাট্টা বিলি হবে। জেনেছিলাম প্রায় এক লক্ষ চা শ্রমিক তাঁদের দীর্ঘদিনের বসবাসের জায়গাতেই জমির পাট্টা পেতে চলেছেন জলপাইগুড়িতে। এমনই পরিকল্পনা নেয় রাজ্য সরকার এবং তার বাস্তবায়নও শুরু হয়। ইতিমধ্যে প্রায় সাড়ে চার হাজার চা শ্রমিক পাট্টা পেয়ে যান। তাঁদের একাংশ পাট্টা পান চা বাগান লাগোয়া জমিতে অথবা চা সুন্দরী প্রকল্পের আবাসনে। প্রশাসনের কাছ থেকে এটাও জানতে পারলাম যে পাট্টা বিলি শুরু হয়েছে এবং যে পাট্টা আগামিতে বিলি হবে সেগুলি সবই হবে চা বাগানের শ্রমিক লাইনের বাড়িতে। এতদিন ধরে বংশপরম্পরায় শ্রমিকেরা যেখানে থেকেছেন সেখানেই। জানলাম এতদিন যে বাড়ি চা শ্রমিকদের কাছে ছিল ‘কোম্পানির আবাসন’ এবার হতে চলেছে নিজের বাড়ি। জমির পাট্টার সঙ্গে বাড়ি তৈরি করা বা অন্যান্য পরিকাঠামোর জন্য দেওয়া হবে আরও এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা। চা বাগানের শ্রমিক আবাসনের জমিতে পাট্টা দেওয়া নিয়ে বাগান পরিচালকদের একাধিক সংগঠন ইতিমধ্যেই আপত্তি তুলেছে। চা বাগান পরিচালকদের দুই সংগঠন ‘ইন্ডিয়ান টি অ্যাসোসিয়েশন’ এবং ‘টি অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্ডিয়া’র ডুয়ার্স-তরাই শাখা চা শ্রমিক লাইনের জমিতে পাট্টা দেওয়ার আইনত বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এই দুই সংগঠনের একাধিক বাগান এখনও প্রশাসনকে সম্মতিপত্র দেয়নি। প্রশাসন বাগানগুলির পরিচালকদের সঙ্গে আলোচনাও চালাচ্ছে। ছোটনাগপুর মালভূমি থেকে চা বাগানে কাজে আসা শ্রমিক পরিবারগুলি চা বাগানেই যাতে নিজেদের স্থায়ী ঠিকানা পায় আগামী বিধানসভা ভোটের আগে সেই লক্ষ্যে ঘুটি সাজাচ্ছে সরকার। জলপাইগুড়ি জেলার লাখের কাছাকাছি চা শ্রমিকদের পাট্টা দিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা যছে রাজত সরকারের। 

শেষাংশ আগামী পর্বে

আপনাদের মূল্যবান মতামত জানাতে কমেন্ট করুন ↴
software development company in siliguri,best
                            software development company in siliguri,no 1 software
                            development company in siliguri,website designing company
                            in Siliguri, website designing in Siliguri, website design
                            in Siliguri website design company in Siliguri, web
                            development company in Siliguri