সহজ উঠোন

রেজিস্টার / লগইন করুন।

সব কিছু পড়তে, দেখতে অথবা শুনতে লগইন করুন।

Sahaj Uthon
103.চায়ের নিলাম ব্যবস্থার বিধি সরলীকরণ হোক/গৌতম চক্রবর্তী

103.চায়ের নিলাম ব্যবস্থার বিধি সরলীকরণ হোক/গৌতম চক্রবর্তী

102.এখনো মনে দোলা দেয় চা বলয়ের ফুটবল খেলা/গৌতম চক্রবর্তী

102.এখনো মনে দোলা দেয় চা বলয়ের ফুটবল খেলা/গৌতম চক্রবর্তী

101.বাগিচার প্রান্তিক জনপদগুলির সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চা/গৌতম চক্রবর্তী

101.বাগিচার প্রান্তিক জনপদগুলির সাহিত্য সংস্কৃতি চর্চা/গৌতম চক্রবর্তী

100.আদিবাসী জনজীবনের সংস্কৃতিচর্চা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

100.আদিবাসী জনজীবনের সংস্কৃতিচর্চা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

99.আদিবাসী জনজীবনের সংস্কৃতি চর্চা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

99.আদিবাসী জনজীবনের সংস্কৃতি চর্চা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

98.চা বাগিচাতে গ্রুপ হাসপাতাল একান্তই জরুরি/গৌতম চক্রবর্তী

98.চা বাগিচাতে গ্রুপ হাসপাতাল একান্তই জরুরি/গৌতম চক্রবর্তী

97.উত্তরের বাগিচাগুলিতে বিকল্প জ্বালানির স্বপ্ন দেখুক চা শিল্প /গৌতম চক্রবর্তী

97.উত্তরের বাগিচাগুলিতে বিকল্প জ্বালানির স্বপ্ন দেখুক চা শিল্প /গৌতম চক্রবর্তী

96.সমঝোতার শর্তে বোনাস চুক্তি চা বাগিচার চিরায়ত খেলা/গৌতম চক্রবর্তী

96.সমঝোতার শর্তে বোনাস চুক্তি চা বাগিচার চিরায়ত খেলা/গৌতম চক্রবর্তী

95.করম পরবের আঙিনায়/গৌতম চক্রবর্তী

95.করম পরবের আঙিনায়/গৌতম চক্রবর্তী

94.জাস্টিসের দাবিতে উত্তরের বাগিচাতেও চলছে লড়াই/গৌতম চক্রবর্তী

94.জাস্টিসের দাবিতে উত্তরের বাগিচাতেও চলছে লড়াই/গৌতম চক্রবর্তী

93.জাস্টিসের দাবিতে উত্তরের বাগিচাতেও চলছে লড়াই/গৌতম চক্রবর্তী

93.জাস্টিসের দাবিতে উত্তরের বাগিচাতেও চলছে লড়াই/গৌতম চক্রবর্তী

92.করোনাকালের লকডাউনে ডুয়ার্সের চা বাগিচা-২/গৌতম চক্রবর্তী

92.করোনাকালের লকডাউনে ডুয়ার্সের চা বাগিচা-২/গৌতম চক্রবর্তী

91.করোনাকালের লকডাউনে ডুয়ার্সের চা বাগিচা-১/গৌতম চক্রবর্তী

91.করোনাকালের লকডাউনে ডুয়ার্সের চা বাগিচা-১/গৌতম চক্রবর্তী

90.বাগিচার ডিজিট্যাল ব্যাঙ্কিং - ফিরে দেখা  ( তৃতীয় পর্ব/গৌতম চক্রবর্তী

90.বাগিচার ডিজিট্যাল ব্যাঙ্কিং - ফিরে দেখা ( তৃতীয় পর্ব/গৌতম চক্রবর্তী

89. বাগিচার ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ফিরে দেখা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

89. বাগিচার ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং ফিরে দেখা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

88.চা বাগিচার ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং - ফিরে দেখা  (প্রথম পর্ব) /গৌতম চক্রবর্তী

88.চা বাগিচার ডিজিটাল ব্যাঙ্কিং - ফিরে দেখা (প্রথম পর্ব) /গৌতম চক্রবর্তী

87.দেবপাড়া টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

87.দেবপাড়া টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

86.বিন্নাগুড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

86.বিন্নাগুড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

85.লখীপাড়া টি গার্ডেন (দ্বিতীয় পর্ব) /গৌতম চক্রবর্তী

85.লখীপাড়া টি গার্ডেন (দ্বিতীয় পর্ব) /গৌতম চক্রবর্তী

84.লখীপাড়া চা বাগিচা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

84.লখীপাড়া চা বাগিচা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

83.ইকো পর্যটনের সন্ধানে রামশাই টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

83.ইকো পর্যটনের সন্ধানে রামশাই টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

82.ইকো পর্যটনের সন্ধানে রামশাই টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

82.ইকো পর্যটনের সন্ধানে রামশাই টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

81.তরাই ও ডুয়ার্সে চা পর্যটন বিকশিত হোক/গৌতম চক্রবর্তী

81.তরাই ও ডুয়ার্সে চা পর্যটন বিকশিত হোক/গৌতম চক্রবর্তী

80.ভূমি আইন মেনেই চা শ্রমিকদের পাট্টা প্রদান হোক (তৃতীয় তথা শেষ পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

80.ভূমি আইন মেনেই চা শ্রমিকদের পাট্টা প্রদান হোক (তৃতীয় তথা শেষ পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

79.উত্তরের বাগিচায় পাট্টা এবং চা সুন্দরী প্রকল্প রূপায়নে যথাযথ বিধি  মানা প্রয়োজন/গৌতম চক্রবর্তী

79.উত্তরের বাগিচায় পাট্টা এবং চা সুন্দরী প্রকল্প রূপায়নে যথাযথ বিধি মানা প্রয়োজন/গৌতম চক্রবর্তী

78.স্টাফ ও সাব-স্টাফদের বেতন জট আজও কাটল না-২/গৌতম চক্রবর্তী

78.স্টাফ ও সাব-স্টাফদের বেতন জট আজও কাটল না-২/গৌতম চক্রবর্তী

77.স্টাফ ও সাব-স্টাফদের বেতন জট আজও কাটল না/গৌতম চক্রবর্তী

77.স্টাফ ও সাব-স্টাফদের বেতন জট আজও কাটল না/গৌতম চক্রবর্তী

76.চা বাগিচা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

76.চা বাগিচা (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

75.তোতাপাড়া চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

75.তোতাপাড়া চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

74.হলদিবাড়ি  টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

74.হলদিবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

73.তোতাপাড়া টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

73.তোতাপাড়া টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

72.কারবালা টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

72.কারবালা টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

71.আমবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

71.আমবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

70.কাঁঠালগুড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

70.কাঁঠালগুড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

69.মোগলকাটা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

69.মোগলকাটা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

68.রিয়াবাড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

68.রিয়াবাড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

67.নিউ ডুয়ার্স চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

67.নিউ ডুয়ার্স চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

66.পলাশবাড়ি টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

66.পলাশবাড়ি টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

65.চুনাভাটি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

65.চুনাভাটি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

64.চামুর্চি চা বাগিচা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

64.চামুর্চি চা বাগিচা (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

63.বানারহাট চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

63.বানারহাট চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

62.বানারহাট চা বাগিচা ( প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

62.বানারহাট চা বাগিচা ( প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

61.গ্রাসমোড় চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

61.গ্রাসমোড় চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

60.চ্যাংমারী চা বাগান (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

60.চ্যাংমারী চা বাগান (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

59.চ্যাংমারী চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

59.চ্যাংমারী চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

58.ধরণীপুর সুরেন্দ্রনগর (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

58.ধরণীপুর সুরেন্দ্রনগর (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

57.করম পরবের আঙিনায়/গৌতম চক্রবর্তী

57.করম পরবের আঙিনায়/গৌতম চক্রবর্তী

56.ডায়না টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

56.ডায়না টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

55.রেডব্যাঙ্ক চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

55.রেডব্যাঙ্ক চা বাগিচা ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

54.রেডব্যাংক টি গার্ডেন (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

54.রেডব্যাংক টি গার্ডেন (প্রথম পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

53.ক্যারন টি গার্ডেন ( দ্বিতীয় পর্ব )/গৌতম চক্রবর্তী

53.ক্যারন টি গার্ডেন ( দ্বিতীয় পর্ব )/গৌতম চক্রবর্তী

52.ক্যারণ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

52.ক্যারণ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

51.লুকসান টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

51.লুকসান টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

50.গ্রাসমোড় চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

50.গ্রাসমোড় চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

49.ঘাটিয়া টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

49.ঘাটিয়া টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

48.হোপ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

48.হোপ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

47.হোপ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

47.হোপ টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

46.হিলা টি এস্টেট (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

46.হিলা টি এস্টেট (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

45.হিলা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

45.হিলা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

44.কুর্তি চা বাগিচা : সবুজের গালিচায় গেরুয়ার রং/গৌতম চক্রবর্তী

44.কুর্তি চা বাগিচা : সবুজের গালিচায় গেরুয়ার রং/গৌতম চক্রবর্তী

43.সাইলি টি গার্ডেন (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

43.সাইলি টি গার্ডেন (দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

42.নয়া সাইলি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

42.নয়া সাইলি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

41.কুর্তি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

41.কুর্তি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

40.ভগতপুর চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

40.ভগতপুর চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

39.নাগরাকাটা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

39.নাগরাকাটা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

38.বামনডাঙ্গা তন্ডু চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

38.বামনডাঙ্গা তন্ডু চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

37.বাতাবাড়ি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

37.বাতাবাড়ি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

36.বড়দীঘি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

36.বড়দীঘি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

35.কিলকট এবং নাগেশ্বরী টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

35.কিলকট এবং নাগেশ্বরী টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

34.চালসা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

34.চালসা চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

33.সামসিং চা বাগান ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

33.সামসিং চা বাগান ( দ্বিতীয় পর্ব)/গৌতম চক্রবর্তী

32.সামসিং চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

32.সামসিং চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

31.ইনডং চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

31.ইনডং চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

30.চালৌনি চা বাগান /গৌতম চক্রবর্তী

30.চালৌনি চা বাগান /গৌতম চক্রবর্তী

29.মেটেলি টি গার্ডেন

29.মেটেলি টি গার্ডেন

28.আইভিল চা বাগান

28.আইভিল চা বাগান

27.এঙ্গো চা বাগিচা

27.এঙ্গো চা বাগিচা

26.নেপুচাপুর চা বাগান

26.নেপুচাপুর চা বাগান

25.জুরান্তী চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

25.জুরান্তী চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

24.সোনগাছি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

24.সোনগাছি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

23.রাজা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

23.রাজা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

22.তুনবাড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

22.তুনবাড়ি চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

21.রাঙামাটি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

21.রাঙামাটি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

20.মীনগ্লাস চা বাগিচা-১/গৌতম চক্রবর্তী

20.মীনগ্লাস চা বাগিচা-১/গৌতম চক্রবর্তী

19.সোনালি চা বাগিচা /গৌতম চক্রবর্তী

19.সোনালি চা বাগিচা /গৌতম চক্রবর্তী

18.পাহাড়ের প্রান্তদেশে সবুজ গালিচায় ঘেরা এলেনবাড়ি/গৌতম চক্রবর্তী

18.পাহাড়ের প্রান্তদেশে সবুজ গালিচায় ঘেরা এলেনবাড়ি/গৌতম চক্রবর্তী

17.নেওড়ানদী চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

17.নেওড়ানদী চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

16.নিদামঝোরা টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

16.নিদামঝোরা টি এস্টেট/গৌতম চক্রবর্তী

15.সাইলি চা বাগিচার সবুজ সমুদ্রে/গৌতম চক্রবর্তী

15.সাইলি চা বাগিচার সবুজ সমুদ্রে/গৌতম চক্রবর্তী

14.ডেঙ্গুয়াঝাড় চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

14.ডেঙ্গুয়াঝাড় চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

13.কুমলাই চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

13.কুমলাই চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

12.শতবর্ষ অতিক্রান্ত  ওয়াশাবাড়ি চা-বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

12.শতবর্ষ অতিক্রান্ত ওয়াশাবাড়ি চা-বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

11.আনন্দপুর চা-বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

11.আনন্দপুর চা-বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

10.বেতগুড়ি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

10.বেতগুড়ি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

9.রাণীচেরা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

9.রাণীচেরা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

8.রায়পুর চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

8.রায়পুর চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

7.করলাভ্যালি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

7.করলাভ্যালি চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

6.মানাবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

6.মানাবাড়ি টি গার্ডেন/গৌতম চক্রবর্তী

5.পাথরঝোরা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

5.পাথরঝোরা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

4.গুডরিকসের লিজ রিভার চা বাগানে/গৌতম চক্রবর্তী

4.গুডরিকসের লিজ রিভার চা বাগানে/গৌতম চক্রবর্তী

3.রেডব্যাঙ্ক চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

3.রেডব্যাঙ্ক চা বাগিচা/গৌতম চক্রবর্তী

2.সরস্বতীপুর চা বাগান-২/গৌতম চক্রবর্তী

2.সরস্বতীপুর চা বাগান-২/গৌতম চক্রবর্তী

1.সরস্বতীপুর চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

1.সরস্বতীপুর চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

29-November,2022 - Tuesday ✍️ By- গৌতম চক্রবর্তী 432

রাজা চা বাগান/গৌতম চক্রবর্তী

রাজা চা বাগান
গৌতম চক্রবর্তী
^^^^^^^^^^^

রাজা চা বাগানের আগের নাম ছিল হায়হায়পাথার চা বাগান। রাজা চা বাগানের সাথে সাথে মালবাজার মহকুমার বেশ কয়েকটি চা বাগিচা সফর করে ফেললাম। বাকি রইল বাতাবাড়ি এবং বড়দীঘি চা বাগিচা। আজকের বাগিচা সফরে কোনো নির্দিষ্ট চা বাগানকে ঘিরে আলোচনা করছি না। কারণ মালবাজার মহকুমার বাগিচার সমীক্ষা করতে গিয়ে দেখলাম একেকটি চা বাগিচার একেক ধরণের সমস্যা হলেও বাগিচার সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলি কিন্তু প্রায় সবকটির একই রকমের। খুবই মজার ব্যাপার চা বাগিচা সফর করতে গিয়ে যে কটা বাগানে স্টাফ কোয়ার্টার দেখেছি সেখানে দেখেছি অধিকাংশ চা বাগানগুলির বাবুদের যে কোয়ার্টারগুলো সেগুলির বেশিরভাগই বারান্দা থেকে একটু উঁচু। পাঁচ ছয় ধাপ সিঁড়ি ভেঙে নিচে নেমে আসতে হয়। সিঁড়ির নিচ থেকে শুরু হত নুড়ি বিছানো সরু পথ যা শেষ হত বাড়ির সীমানা বরাবর গেটে। রাস্তার দু'ধারে অধিকাংশ স্টাফ কোয়ার্টারে নানান ফুলের সমারোহ। শীতে জায়গাটা রঙিন হয়ে উঠত ফুলের বাগিচাতে। আর গেট খুলেই সামনের চওড়া পথের ওপারেই দিগন্তবিস্তৃত চা-বাগানের শুরু। যেন সাড়ে তিন ফুট উঁচু সবুজ মাঠ আর মাঠের মধ্যে ইতস্তত ছায়া দেওয়া গাছগুলি নিশ্চল খেলোয়াড়ের মত দাঁড়িয়ে। যে সমস্ত প্রতিষ্ঠিত চা বাগিচা ছিল ডুয়ার্সে সেগুলির প্রত্যেকটিতেই ছিল চা বাগিচার বাবু অথবা গুদামবাবুদের অফিস ক্লার্কদের বাসস্থান। গড়ে চা বাগানে বাঙালিদের কোয়ার্টার থাকত প্রায় ১০-১৫ টি করে। প্রতিটি পরিবারে কর্তা গিন্নি সহ ছেলেমেয়েদের নিয়ে গড়ে পাঁচ সাত জন মানুষের বাস। মোটামুটিভাবে জমজমাট একটা বাঙালি জীবনধারার সহাবস্থান ছিল চা বাগিচাগুলিতে।
ভুটান পাহাড়ের সানুদেশ ধরে পশ্চিমে তিস্তা নদী থেকে পূর্বের সংকোশ নদী পর্যন্ত ২২ মাইল চওড়া এবং ২০০ মাইল লম্বা যে ভূখণ্ড তার নাম ছিল ডুয়ার্স। ব্রিটিশদের আগমনের বহু আগে থেকেই ডুয়ার্সে বসবাস করত কোচ, রাভা, খেন, গারো, টোটো, ভুটিয়া, লেপচা ইত্যাদি সম্প্রদায়ের মানুষেরা। এদের জীবিকা ছিল প্রধানত চাষবাস। এছাড়া কিছু হস্তশিল্প এবং পণ্য বিনিময় করে এদের দিন কাটতো। এরা প্রাচীন জুন পদ্ধতিতে চাষ করতো। পরবর্তী সময়ে বাঙালি হিন্দু মুসলিম এবং জনজাতিদের মধ্যে অগ্রসর শ্রেণীর মানুষের উদ্যোগে এই অঞ্চলে আধুনিক চাষ আবাদের সূত্রপাত হয়। সেই সময়ে এই অঞ্চলে ধান, মারুয়া, শাকসবজির সঙ্গে সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে তুলো চাষ হত। তুলো চাষ করতেন প্রধানত গারো উপজাতির মানুষ। বস্ত্রবয়ন শিল্পের চল ছিল মেচ উপজাতিদের মধ্যে। ভুটিয়া এবং টোটোরা মজুরের কাজ করত। গারোদের একটা বিশেষ কাজ ছিল পালকি বহন করা। রাভারা অরন্য জীবন পছন্দ করতেন। এদের একাংশ এখনো বন সংলগ্ন অঞ্চলে বসবাস করে। এখন অবশ্য টোটো, ধীমাল, ভুটিয়াদের সঙ্গে গারোরাও ডুয়ার্সে নানাকারণে কমে গেছে। তবে ডুয়ার্সের চা বাগানে শ্রমিক বা কুলি হিসেবে এইসব উপজাতিদের দেখা যেত না। এখানে শ্রমদান করতে আসত ছোটনাগপুর থেকে আসা ওরাও, মুন্ডা, কোল, সাঁওতাল ইত্যাদি জনজাতির মানুষেরা এবং নেপাল ও দার্জিলিং থেকে আগত আদিবাসীরা। কেন স্থানীয় বাসিন্দারা চা বাগানে শ্রমিকের কাজে যোগ দেয়নি এবং কেনই বা দূরদেশ থেকে শ্রমিক আমদানি করতে হয়েছিল তার অবশ্যই কিছু অর্থনৈতিক এবং সামাজিক কারণ রয়েছে।
ডুয়ার্স অঞ্চল যখন চা-বাগানের পত্তন শুরু টি প্ল্যান্টারদের সামনে মূলত দুটি বড় সমস্যা দেখা দিয়েছিল। একটি হলো এখানকার নিবিড় অরণ্য কেটে সাফ করা এবং দ্বিতীয়ত, এই কাজের জন্য বিপুল সংখ্যক শ্রমিক জোগাড় করা। পাহাড়ে যখন চাষ শুরু হল তখন সেখানে নেপালি এবং পাহাড়িয়া শ্রমিকের অভাব হয়নি। কিন্তু সমতলে শুধু নেপালি শ্রমিকদের দিয়ে কাজ হল না। সেখানে শ্রমিক কম পড়ল। সেই সময়ে আবার ডুয়ার্সে ছিল কালাজ্বর আর ম্যালেরিয়ার রাজত্ব। অরণ্যও বিপদমুক্ত ছিল না। সেখানে হিংস্র জন্তু জানোয়ারের বিচরণ। ডুয়ার্সের স্থানীয় উপজাতির মানুষেরা চা বাগানের শ্রমিকের কাজে সেইভাবে যোগদান করেননি। অনেকেই মনে করেন স্থানীয় রাভা, মেচ এবং রাজবংশীদের প্ল্যান্টারেরা শ্রমিক হিসেবে নিযুক্ত করতে চাননি। কারণ স্থানীয় জনজীবন থেকে চা শিল্পের এই বিশাল সংখ্যক শ্রমিকদের বিচ্ছিন্ন রাখা শোষনকে কায়েম রাখার স্বার্থে প্রয়োজন ছিল।
আসলে বাইরে থেকে শ্রমিক এনে স্থানীয়দের একঘরে করে রাখাই ছিল ব্রিটিশ প্ল্যান্টারদের উদ্দেশ্য। সেই সময় হাওড়া থেকে রামপুরহাট সাহেবগঞ্জ হয়ে উত্তরবঙ্গে রেললাইন পাতার কাজ করছিল সাঁওতাল, হো, মুন্ডা, ওরাও ইত্যাদি আদিবাসী শ্রমিকেরা। রেললাইনের উচু ভিত তৈরি করতে মাটি কাটা, পাথর ভাঙ্গা, স্লিপারের জন্য গাছ কাটা ইত্যাদি কাজে তারা এত কঠিন পরিশ্রম করেছিল এবং দক্ষতা দেখিয়েছিল যে লাইন পাতার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছিল নির্দিষ্ট সময়ের আগেই। ব্রিটিশরা এটাও লক্ষ্য করেছিল এরা শুধু পরিশ্রমী নয়, এরা মিথ্যে বলে না, ভিক্ষা করে না, স্বাধীনচেতা হলেও বিনয়ী এবং নম্র। ফলে এদের দিয়ে কাজ করাতে সুবিধা।
অনেকে মনে করেন স্থানীয় জনজাতির মিলিত জনসংখ্যা চা বাগানে শ্রমিকের প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল ছিল। তাছাড়া স্থানীয় জনজাতিদেরও শ্রমিকের কাজে আগ্রহ ছিল না। তারা কৃষিকাজ এবং শিকারকে জীবিকা হিসেবে পছন্দ করত। তারা চেয়েছিল তাদের সমাজ এবং জীবনধারা অটুট থাক। আবার অনেকে মনে করে ডুয়ার্সের উপজাতির মানুষ চা চাষের কাজ পছন্দ করেনি। কারণ এই কাজে মজুরি ছিল খুবই কম এবং খাটুনি ছিল মারাত্মক রকমের বেশি। উনিশ শতকের শেষ দিকে এবং বিশ শতকের প্রথম পর্বে চা শ্রমিকদের মাস মাইনে ছিল তিন টাকা। অসমের বাগানগুলিতেও ছিল একই প্রকার মজুরি।
ওদিকে অসমে এবং ডুয়ার্সে কৃষি শ্রমিকেরা মাসে সাত টাকার মতো রোজগার করত। জলপাইগুড়িতে কৃষি শ্রমিকের দৈনিক মজুরি ছিল তিন আনা থেকে চার আনা, অর্থাৎ মাসে সাত টাকা। আর সেই আমলে জলপাইগুড়িতে সর্বক্ষণের কৃষিশ্রমিক প্রায় ছিলই না। যাদের ছোট জোত ছিল তারাই নিজেদের জমিতে কাজ শেষ করে পরে অন্য জোতদারের জমিতে শ্রম দান করত। সুতরাং জমির কাজ ছেড়ে কে চা বাগানের শ্রমিকের কাজে যোগ দেবে এটাই ছিল প্রশ্ন। তাছাড়া কাজের শর্ত আকর্ষণীয় ছিল না। শুধুমাত্র চা পাতা তোলা নয়, চা গাছ ছাঁটাই এবং কোদাল চালিয়ে জমিকে চাষের উপযোগী করা ইত্যাদিও ছিল আর ছিল ডুয়ার্সের দুর্ভেদ্য অরণ্য সাফ করার মতন খাটুনির কাজ।
প্ল্যান্টার সাহেবদের শ্রমিকের খোঁজে তাকাতে হল বিহার ছোটনাগপুরের উপজাতিদের দিকে। সাহেবরা শ্রমিক সংগ্রহের জন্য নির্ভর করল আরকাঠিদের ওপর। আড়কাঠিদের শ্রমিক সংগ্রহের প্রধান উপায় ছিল প্রতারণা। বাজারের দিনে বিশেষত শুঁড়িখানায় তারা এই সহজ সরল সাদাসিধে আদিবাসীদের চা বাগানের এক কল্পরাজ্যের গল্প শোনাত। বলতো চা বাগানে কাজ করলে অন্নবস্ত্রের অভাব থাকবে না। সেখানে বাসস্থানেরও অসুবিধা নেই। কাজ কম, মজুরি বেশি এমন আরও নানান মিথ্যা কথা। ফলে ওই অঞ্চলের অধিবাসীরা দলে দলে চলে এসেছিল আসামে এবং ডুয়ার্সের চা বাগানে।
মালবাজার মহকুমার বাগিচাগুলি সমীক্ষা করতে গিয়ে জানতে পারলাম ছোটনাগপুর এবং সাঁওতাল পরগনা থেকে যে সমস্ত শ্রমিকেরা ডুয়ার্সে এসেছিলেন এই অঞ্চলে তাদের নাম দেওয়া হয়েছিল মদেশিয়া। এরা অস্ট্রিক এবং দ্রাবিড় ভাষাভাষী বিভিন্ন কৌমের মানুষ, নৃতাত্ত্বিক বিচারে মূলত প্রোটোঅস্ট্রোলয়েড বা আদি দক্ষিণ নরগোষ্ঠীর মানুষ। এই মদেশিয়া শ্রমিকদের মধ্যে যারা নিজস্ব সাম্প্রদায়িক চরিত্র বিসর্জন দেয় নি তারা ট্রাইব অথবা জনজাতি হিসেবে চিহ্নিত হন আর যারা নিজস্ব জাতিসত্তা এবং রীতি-রেওয়াজ এবং সংস্কার বিসর্জন দিয়ে হিন্দু সমাজে মিশে যায়, তারা জাতি বা কাস্ট হিসাবে পরিচিত হয়। তাদের মাতৃভাষার নাম সাদরি। এইসব আদিবাসীরা যখন স্বদেশ ছেড়ে এসেছিল অনুমান করা যেতে পারে তখনই তারা তাদের সঙ্গে সাদরি ভাষাটিকে লিংক ল্যাঙ্গুয়েজ বা যোগাযোগ রক্ষার ভাষা হিসেবে সঙ্গে করে এনেছিল। আদিবাসীরা সকলেই অস্ট্রিক এবং দ্রাবিড় জনগোষ্ঠীর সদস্য হলেও প্রত্যেকের আলাদা আলাদা মাতৃভাষা ছিল। কিন্তু এক গোষ্ঠী অন্য জনগোষ্ঠীর ভাষা বুঝত না। এই কারণে সকলের কাছেই বোধগম্য একটি ভাষার প্রয়োজন ছিল। সাদরি ভাষা ডুয়ার্সে এই প্রয়োজন মিটিয়ে ছিল।
বর্তমানে বিশ্বায়ন, শিক্ষার প্রসার, প্রযুক্তির হানা মদেশিয়াদের জীবনযাত্রায় ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। তবে চিরকালই এরা নতুন কিছুকে চট করে অস্বীকার করে না। তবে তার পরেও ভুত-প্রেত, ডাকিনীবিদ্যা, গুণীনতন্ত্র, ঝাড়ফুঁকের প্রভাব থেকে তারা এখনও মুক্ত নয়। মদেশিয়া সমাজে নারী-পুরুষের মধ্যে সহযোগিতাপূর্ণ শ্রমবন্টন রয়েছে। নারীদের জন্য বিশেষ কিছু অধিকারও রয়েছে। কিন্তু যৌন ব্যাভিচারের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ উভয়কে কঠিন শাস্তির মুখে পড়তে হয়। পুজো কিংবা ধর্মাচরণের ক্ষেত্রে পুরুষরাই প্রধান ভূমিকা নেয়। পঞ্চায়েত এবং স্বশাসন আদিবাসী সমাজের ভিত্তি। হাড়িয়া পান এবং সমবেত নৃত্য গীত ছাড়া আদিবাসীদের অনুষ্ঠান অসম্ভব। এরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে পছন্দ করলেও স্বাস্থ্য সচেতনতা প্রায় নেই। তবে অপরাধপ্রবণতা এদের মধ্যে খুব কম।
চা বাগানে আদিবাসীদের অর্থনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিপুল পরিবর্তন এসেছে। সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে গেছে সামাজিক সম্পর্কও। চা বাগানে এসে নির্দিষ্ট সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীভিত্তিক বাসস্থান তারা পায়নি। চা শ্রমিকদের জন্য অন্য কোন জীবিকার ব্যবস্থাও নেই। একটা নির্দিষ্ট স্থানে ভাষা ধর্ম সম্প্রদায় নির্বিশেষে সকলে একসঙ্গে বসবাস করে একই রকম প্রশাসনিক এবং সামাজিক ব্যবস্থাতে। এখন অবশ্য অনেক মদেশিয়া প্রচলিত শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েছে। অনেকেই গ্র্যাজুয়েট হয়ে চা বাগানে বাবুর কাজে নিযুক্ত হয়েছিল। তাছাড়াও মদেশিয়া পরিবারের অনেক মানুষ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি পাচ্ছেন। তবু পরিবারের একজন হয়তো রয়ে গেছে সেই চা বাগানেই।

আপনাদের মূল্যবান মতামত জানাতে কমেন্ট করুন ↴
software development company in siliguri,best
                            software development company in siliguri,no 1 software
                            development company in siliguri,website designing company
                            in Siliguri, website designing in Siliguri, website design
                            in Siliguri website design company in Siliguri, web
                            development company in Siliguri